বিখ্যাত গায়ক সুমধুর কণ্ঠি অরিজিৎ সিং কে আমরা কে না ভালোবাসি। তার গান শুনে অবশ্যই আমরা ফিদা, আরো একটি জিনিস যেটা আমাদের সকলের কাছে গর্বের বিষয় তার সুন্দর পার্সোনালিটি।
আমরা ছোট থেকে বড় সকলেই অরিজিৎ সিং এর চরম ভক্ত। এই মানুষটা এত বড় সেলিব্রিটি হওয়া সত্ত্বেও তার মধ্যে বিন্দুমাত্র অহংকারের আঁচ আমরা দেখতে পাই না। গ্রাম বাংলার সকল সাদামাটা মানুষের মতোই তিনি থাকতে ভালোবাসেন। এই মানুষটি এত ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও সময় পেলেই তার গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন তার মাতৃভূমির ভালবাসার টানে।
অরিজিৎ সিং এর প্রথম পথ চলা শুরু হয় 2005 সালের সনি এন্টারটেনমেন্ট চ্যানেলের ফ্রেন্ড গুরুকুলের প্রতিযোগী ছিলেন। তিনি শুধু হিন্দি ভাষায় গান করেন না পাশাপাশি বাংলা ও অন্যান্য ভাষাতেও তিনি গান করেছেন। তার প্রায় প্রত্যেকটি গানই হিট।
অরিজিতের জন্ম 1987 সালের 25 সে এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে। তার বাবা ছিলেন পাঞ্জাবী এবং মা ছিলেন বাঙালি। ছোটবেলা থেকেই তিনি গান নিয়ে বড় হয়েছেন।
অরিজিৎ সিং এর রিসেন্ট একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে দেখা গিয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, তিনি তার শিক্ষিকার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে রয়েছেন। তিনি একজন বড় মাপের ভালো মনের মানুষ যাকে এক কথায় বলা যায় মাটির মানুষ। এত বড় মাপের একজন গায়ক হওয়া সত্ত্বেও তিনি মাটিতে হাঁটু গেড়ে বসতে একবারও দ্বিধা বোধ করেন না। শুধু কি তাই তোর ফ্যান ফলোয়ার মিলিয়ন ছাড়িয়ে। বিদেশেও তার জনপ্রিয়তা বহু রয়েছে। তিনি যখন তার গ্রামের বাড়িতে ফেরেন বিলাসবহুল গাড়িতে কখনোই ঘুরেন না এই সাদামাটা মানুষটি তার পুরনো সাইকেল নিয়েই আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই চলাফেরা করে।
এবার গ্রামের বাড়িতে ফিরে তিনি দেখা করেন তার ছোটবেলার বিজয় সিংহ বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষিকার সাথে। এই যে গুরু শিষ্যর সম্পর্ক তাকে দেখে আমরা সত্যিই বারবার মুগ্ধ হয়ে উঠি। গুরুর সঙ্গেদেখা হতেই পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে ভুলেন না তিনি।
বলাই বাহুল্য আমরা প্রত্যেকেই এই মানুষটাকে এতটাই ভালবাসি , যে এই মানুষটার হেটার এখনো পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি।
- উরফি যাদব ইন্টারভিউতে ধর্ম নিয়ে কি বক্তব্য রেখেছেন?
- মিঠাই ধারাবাহিক খুব শীঘ্রই শেষ হতে চলেছে , কিন্তু কবে?
এই ধরনের আরো বিভিন্ন অজানা তথ্য এবং সতর্ক বার্তা সবার আগে পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের নিউজওয়াপ সাইটটিকে ফলো করবেন এবং নোটিফিকেশনটি অবশ্যই Allow করে দেবেন।