আগামী দুই বছরে এই দুই দেশের মধ্যে হতে পারে যুদ্ধ

UK vs China
UK vs China

Covid-19 এরপর থেকে সারা পৃথিবীর চীনের উপর রয়েছে ক্ষোভ।  কিছুদিন আগে আপনারা হয়তো জানেন ইউক্রেন ও রাশিয়া এর মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ এর ঘটনা।  ঠিক তেমনি আগামী ২ বছরের মধ্যে ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে হতে পারে ভয়াবহ যুদ্ধ।  দুই দেশের মধ্যে পরমাণু শক্তি স্থায়ী রয়েছে।  বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশের কাছেই পরমাণু শক্তির ভান্ডার রয়েছে তবে তার মধ্যে ভবিষ্যতে কোনদিনও একটি পরমাণু বোমা ফাটলে তার পুরো পৃথিবী ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে।  যুদ্ধের পর্যাপ্ত কারণ এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র অফিসারের কাছে এই যুদ্ধের গোপন তথ্য রয়েছে বলে জানা গেছে। 

এই যুদ্ধের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ৫০ হাজার সৈনিক ও ৫০০ যুদ্ধবিমান মজুদ করা হচ্ছে। বাস্তবটা এখনো জানা যায়নি কতটা কঠিন হতে পারে কিন্তু তুই দেশের মধ্যে এলাকার দূরত্ব অনেকটাই ফলে যুদ্ধটা বিমান পথে হবে নাকি পায়ে হাঁটা পথে সবাই অজানা রয়েছে আমাদের কাছে। মহামারীর কারণে চীন অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে, বর্তমান সময়ে কিন্তু ২০২৪ সালে  আমেরিকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ান দুই জায়গাতেই রাষ্ট্রপতির নির্বাচন শুরু হবে। ঠিক সে সময় চীন চেষ্টা করবে তাইওয়ান কে নিজের আয়ত্তে আনার। শি জিং পিং  অর্থাৎ চীনের রাষ্ট্রপতি ২০২২ এর অক্টোবরে যুদ্ধের পরিষদ গঠ করেছেন।

আরও পরুনঃ

শি জিং পিং  এর আকাঙ্ক্ষার কোনো শেষ দেখা যাচ্ছে না কিন্তু নিজের ক্ষতি কেউ সে আটকে রাখতে পারছে না কারণ তার নিজের দেশেই তাকে নিয়ে চরম পরিমাণ বিরোধিতা করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের বিরোধিতায় বেশিরভাগ মানুষকে মেরে ফেলা হচ্ছে না হয় সারা জীবনের জন্য জেলে বন্দি করে রাখা হচ্ছে। ভারতীয় অনেকে বলছে চীনের সাথে সবার যুদ্ধ হওয়া উচিত চীনের আওতায় যত ছোট ছোট জায়গা রয়েছে তা আলাদা করে স্বাধীন করা উচিত।

ধারণা করা হচ্ছে আগামী ২০২৫ এ কোন যুদ্ধের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে তবে এইটুকু সঠিক ভাবে গণ্য করা যায় একপক্ষে থাকবে চীন অন্য পক্ষে অনেকেই থাকতে পারে।

এই ধরনের আরো বিভিন্ন অজানা তথ্য এবং সতর্ক বার্তা সবার আগে পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের নিউজওয়াপ সাইটটিকে ফলো করবেন এবং নোটিফিকেশনটি অবশ্যই Allow করে দেবেন।

Telegram Channelএখানে ক্লিক করুন
Facebook Pageএখানে ক্লিক করুন
Twitterএখানে ক্লিক করুন
Kooএখানে ক্লিক করুন
Google Newsএখানে ক্লিক করুন